ব্যারিস্টার, প্রার্থী

মুহম্মদ নওশাদ জমির?

শিক্ষাজীবনঃ

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (এলএলবি, এলএলএম – ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট)
  • হার্ভার্ড ল স্কুল (এলএলএম)
  • অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় (এমএসসি)
Leadership Image 1

কর্মজীবনঃ

  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (এলএলবি, এলএলএম – ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট)
  • বিএনপি-র আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
  • বেগম খালেদা জিয়া এবং জনাব তারেক রহমানের আইনজীবী
  • একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) পঞ্চগড়-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী
  • ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০২৬) পঞ্চগড়-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী
  • মহাপরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (২০০৬) ও আইন উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় (২০০৬–২০০৭)
  • আন্তর্জাতিক সালিশি, ইসলামী অর্থায়ন ও প্রকল্প অর্থায়নের আইনি বিশেষজ্ঞ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মুহম্মদ নওশাদ জমির একাধারে একজন ব্যারিস্টার, রাজনীতিবিদ এবং আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞ। তিনি বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ল স্কুল থেকে এলএলএম ডিগ্রি এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্যাক্সেশনের ওপর এমএসসি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন অ্যাডভোকেট এবং লন্ডনের লিংকনস ইন-এর ব্যারিস্টার-অ্যাট-ল হিসেবে কর্মরত আছেন।

তিনি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপি-র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন জনাব তারেক রহমানের আইনজীবী।

২০০১ সাল থেকে মুহম্মদ নওশাদ জমির রাজনীতির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০১৮) তিনি পঞ্চগড়-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন। নির্বাচনের সময় তিনি 'লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড' না থাকার অভিযোগ করেন। তবুও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে তিনি নির্বাচনে অংশ নেন।

এছাড়াও, তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির সদস্য। পঞ্চগড় অঞ্চলের ব্যাপক উন্নয়নের জন্য তাঁর সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার কারণে তিনি'উত্তরবঙ্গের স্বপ্নদর্শী নেতা' নামে পরিচিত।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে (২০২৬) পঞ্চগড়-১ আসনের জন্য তিনি বিএনপির প্রাথমিক প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। ২০২৫ সালের অক্টোবরে তিনি পঞ্চগড়ে বিএনপির ৩১ দফা এবং ১৮০ দিনের কর্মসূচি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ' ঘরে ঘরে, জনে জনে' নামক এক ব্যতিক্রমী গণসংযোগ কর্মসূচির নেতৃত্ব দেন। মানুষের সমস্যাগুলো শোনা এবং সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার এই উদ্যোগ স্থানীয় পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া ফেলে।

বর্তমানে তিনি ঢাকার জুরিস্টস চেম্বার্স-এর এ্যাক্টিং হেড অফ চেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর আইনচর্চা মূলত করপোরেট আইন, ইসলামি অর্থায়ন, এবং সাংবিধানিক রিট নিয়ে আবর্তিত।

কর্মজীবনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক এবংস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন উপদেষ্টার মতো গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন নওশাদ। পাশাপাশি তিনি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, বীমা, আইটি, টেলিকম এবং শিপিং কোম্পানিকে নিয়মিত আইনি পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বাংলাদেশে এইচএসবিসি (HSBC)-এর 'আমানাহ' পোর্টালের জন্য শরিয়াহ-সম্মত পণ্যগুলো তাঁর তদারকিতে তৈরি। রহিম আফরোজ এনার্জি সার্ভিসেস লিমিটেড-এর জন্য মুদারাবা বন্ড কাঠামো তৈরিতেও তিনি সহায়তা করেন। ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন সেন্টার (IIFC)-এর পরামর্শক হিসেবে তিনি চট্টগ্রাম বন্দরের নিউ মুরিং কন্টেইনার টার্মিনালের জন্য কনসেশন চুক্তি এবং বিটিআরসি (BTRC)-এর সেলুলার লাইসেন্স নিলামের নির্দেশিকা তৈরিতে সহায়তা করেন।

আইন ও রাজনীতির বাইরে তিনি একজন লেখক ও চিন্তাবিদ। আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার বিষয়ে তাঁর গভীর বিশ্লেষণধর্মী লেখা দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নাল ও সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে।

  • ২০২২ সালে তিনি 'CUBE' (Coalition for Upgradation of Bangladeshi Economy) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের রপ্তানি ও নেগোসিয়েশন কৌশল নিয়ে গভীর আলোচনা করেন।
  • "ডু প্রিজনার্স হ্যাভ এ রাইট টু হেলথ অ্যান্ড মেডিকেল কেয়ার ইন বাংলাদেশ?"(Do prisoners have a right to health and medical care in Bangladesh?) ২০১৮ সালে বিখ্যাত নিউ ইয়র্ক টাইমস-এ প্রকাশিত হয়।
  • ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক এনসাইক্লোপিডিয়া অফ পাবলিক ইন্টারন্যাশনাল ল-তে তিনি 'রান অফ কচ্ছ আরবিট্রেশন (ইন্ডো-পাকিস্তান ওয়েস্টার্ন বাউন্ডারি)' (Rann of Kutch Arbitration) নিয়ে লিখেছেন।
  • ২০১৬ সালে নিউ এজ পত্রিকায় তাঁর লেখা " ইজ বাংলাদেশ ভায়োলেটিং ইন্টারন্যাশনাল ল? "(Is Bangladesh violating international law?) নিবন্ধটি প্রকাশিত হয়।
  • ১৯৯৩ সালে দ্য বাংলাদেশ টাইমস-এ তিনি"দ্য গ্যাঞ্জেস ওয়াটার ডিসপিউট – ইক্যুইটি উইল সাফার এ রং টু বি উইথআউট রেমিডি" (The Ganges Water dispute - Equity will suffer a wrong to be without remedy) শিরোনামে গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিবন্ধ লেখেন।
Our Concern Image
আমাদের উদ্বেগের বিষয়গুলি

উপযুক্ত সময়ে

উপযুক্ত কাজের জন্য

উপযুক্ত নেতা

পঞ্চগড়ের জনগণের সমস্যাগুলো সমাধানে বিগত দুই দশকে তেমন কোন কাজ হয়নি। এবার সুযোগ এসেছে অপূর্ণ প্রতিশ্রুতিগুলো পূরণ করে মানুষের মুখে নিশ্চিন্ত হাসি ফোটাবার।

আরও প্রোগ্রাম
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্যব্যবস্থার নাজুক অবস্থা
  • ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক মন্দা
  • কৃষক-শ্রমিকের দুর্দশা
  • গণ যোগাযোগ ব্যবস্থা যুগপোযগীকরণ
  • পৌর-অঞ্চলে সীমিত নাগরিক সুবিধা
  • রাস্তা-ঘাট সহ যোগাযোগ ব্যবস্থার সার্বিক দুরাবস্থা
  • আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির তীব্র অবনতি
ক্যাম্পেইন ভলান্টিয়ার হবার সুযোগ

পরিবর্তনের অংশ হতে চান? চলুন, ভবিষ্যৎটাকে বদলে দিই।

আমাদের টিমে যোগ দিন। একসাথে স্বপ্ন দেখি, একসাথে পথ চলি। আপনার অপেক্ষায় আছি আমরা।

এখনই যোগ দিন