Leadership Image 1

একনজরে ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের উল্লেখযোগ্য কাজগুলিঃ

  • পঞ্চগড় ১ আসনের শিক্ষাখাতেই ১৯৯১-৯৬ সালে ৳২,০৫,৫৬,১২,৭২০ মূল্যমানের রাষ্ট্রীয় অর্থায়ন বরাদ্দকরণ, যার বর্তমান অর্থমান ৳১৪,৮০,০৪,১১,৫৮৪।
  • বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২ প্রণয়ন – ফলশ্রুতিতে বর্তমানে দেশে ১১২ টি নিবন্ধিত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩,৫৮,৪১৪ জন শিক্ষার্থী পড়াশুনা করছে (বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন, ২০২৩)
  • বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২ প্রণয়ন - তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী সংখ্যার ভিত্তিতে এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় (উইকিপিডিয়া)। ২০২০ সালে বাউবির সমস্ত আনুষ্ঠানিক প্রোগ্রামে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯,৬৫,৮৩৮।
  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২ প্রণয়ন – শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুযায়ী এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়। অধিভুক্ত ২২৫৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩৪,২৫,৮৩২ জন শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে (জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট)।
  • খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (KUET) প্রতিষ্ঠা - ২০০৩ সালে বিআইটি খুলনাকে পরিপূর্ণ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করেন। এখানে প্রায় আট হাজার জন ছাত্রছাত্রী স্নাতক ও স্নাতকোত্তর প্রকৌশল ও প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করছে।
  • বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ ভবনকে পার্লামেন্ট সেশনের উপযোগী করে তোলা - ১৯৭৯ তিনি গণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বভার নেয়ার পর পূর্ণাঙ্গ সংসদ অধিবেশন পরিচালনার উপযুক্ত হয়। সেসময় বিশ্বখ্যাত স্থপতি লুই কানের ডিজাইন করা সংসদ ভবন কমপ্লেক্সের ৭০-৮০ ভাগ কাজই অসমাপ্ত ছিল। তিনি এর সংরক্ষিত নকশা ও অঙ্কন সংগ্রহ করেন। ফলে সংসদ ভবন কেবল "ব্যবহারযোগ্য" থেকে "রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক কেন্দ্র" হয়ে ওঠে।
  • জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (বর্তমানে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর) নির্মাণ - ১৯৭৯ সালে গণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি ঢাকার নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ কাজের দায়িত্ব নেন। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে একটি পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গড়ে তোলেন তিনি।